সঞ্চিতা ভট্টাচার্য্য
কিছুদিন আগে কৌশিক গাঙ্গুলির সুপারহিট ছবি ‘অর্ধাঙ্গিনী’ দৃপ্ত ,মার্জিত অভিনয়ে এবং সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত দশম অবতারে স্বল্প পরিসরে কাঁপিয়ে দিয়েছেন। ওপার বাংলার এই দীপ্তিময়ী দুই বাংলায় ভালোবাসা আর জনপ্রিয়তার তুঙ্গে।বাংলাদেশের বিখ্যাত পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ব্যাচেলর ছবিতে আত্মপ্রকাশ।’গেরিলা’ ছবিতে দুর্দান্ত অভিনয়ের স্বীকৃতি স্বরূপ ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার। ২০১৩ সালে অরিন্দম শীলের ‘আবর্ত’ ছবি থেকে এই বাংলায় কাজ শুরু করেন যার সুবাদে ফিল্ম ফেয়ার শ্রেষ্ঠ নবীন অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। জয়ার অভিনয়ের বর্ণিল বিভায় আচ্ছন্ন দুই বাংলার সিনেপ্রেমী জনগণ।পুজোর ফ্যাশনে জয়ার সাজ।
কাঞ্চিপুরাম সিল্ক হট পিংক ভি নেক ব্লাউস- তশর রঙের কাঞ্চিপুরাম সিল্ক শাড়ী যার আঁচলের হট পিঙ্ক রঙের সাথে সামঞ্জস্য রেখে হট পিঙ্ক ডিপ কাট ভি নেক ব্লাউসকে পেয়ার করা হয়েছে, তাতে অসামান্য সুন্দর দেখাচ্ছে আমাদের সকলের প্রিয় জয়া কে। হালকা অ্যাক্সেসরিজ এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গলার মাল্টি কলর চোখার আর সানগ্লাস সাথে কলর কো- অরডিনেটেড মিরর ওয়ার্ক করা বটুয়া ব্যাগ, এবার পুজোর সেরা চমক এভাবেই আসতে চলেছে।
জয়ার কাছে ‘অভিনয়টা একটা আনন্দের জার্নি।তাই সেটা কাজেও প্রতিফলিত হয়।এক একটা চরিত্রে কাজ করতে করতে জীবনযাপন করি ।”ছটা মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার ও তিনটে ফিল্ম ফেয়ার পুরস্কার সেই অনুপম অনন্য অভিনয়ের স্বীকৃতি।
জয়ার ফ্যাশনে মার্সেরায়েসড কটন শাড়ী। হাল্কা রঙের নক্সাপাড় এর মার্সেরায়েসড কটন শাড়ীর নক্সাতে বেগুনী রঙের ব্যাবহার শাড়িটিকে রুচিশীল করে তুলেছে।সুন্দর নক্সার সাথে তালমিলিয়ে কটন চেক্স বেগুনী ম্যাচিং শর্ট স্লিভ ব্লাউস বেশ মানানসই। পুজোতে নিজেকে এরকম সিলভার চোখার গয়না সাথে ম্যাচিং কানের দুল আর ফিঙ্গার রিং দিয়ে সাবেকী সাজকে বজায় রাখতে পারেন।
জানেন কি জয়া ফিটনেস নিয়ে ভাবেন না,ডায়েট খুব একটা মানেন না।বিরিয়ানি খেতে খুব ভালোবাসেন আর সুযোগ পেলেই নানা ধরণের সুখাদ্য আস্বাদন করেন।এবং পেটভরে ভাত না খেলে নাকি মাথা ঝিম ঝিম করে ।একথা জেনে আজকের যে এক্স ফিটনেস ফ্রিক স্টারেদের অনেকের মাথা ঘুরে যেতে পারে এ কথা বলাই বাহুল্য।
অনির্বাণের সঙ্গে চুম্বনদৃশ্য ওপার বাংলায় চরম চর্চিত। পুজো মণ্ডপে সৃজিত অনির্বাণের ঢাকের তালে কোমর দুলিয়ে চুটিয়ে আনন্দ করছেন জয়া।যদিও জানিয়েছেন পুজোয় ছবি রিলিজ হলে সব কিছু তাই নিয়েই কেটে যায় আর আলাদা করে পুজোর কেনাকাটা সেভাবে হয়না ,সারাবছর ধরেই কেনাকাটা চলতে থাকে।
শেয়ার করুন :