পাহাড় আর সমুদ্রের মধ্যে প্রতিযোগিতা হলে বোধহয় পাহাড়ের পক্ষেই ভোট পড়বে বেশি,বিশেষত ভ্রমণপিপাসু পায়ের তলায় সর্ষে পর্যটকদের পাহাড়ের দিকেই একটু বেশি টানে।তিস্তা নদীর পাড়ে ফুল,ফল,পাহাড়,কুয়াশা,মেঘমালার কালিম্পঙ আর পাহাড়ের রানী দার্জিলিঙে বেড়ানোর মনোরম ট্যুর প্ল্যান।
কালিম্পঙ -দার্জিলিং ৪ রাত্রি/৫ দিন
১ম দিন:বাগডোগরা এয়ারপোর্ট।এনজেপি স্টেশন থেকে কালিম্পঙ যাত্রা।বিকেল সন্ধ্যেবেলায় আশে পাশে ঘুরে দেখা।
২য় দিনব্রেকফাস্টের পরেই বেরিয়েই
ডেলো হিল-সমুদ্রপৃষ্ঠে থেকে ৫৪১৩ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত এই হিল টপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য আর প্রাকৃতিক পরিবেশের জন্য বিখ্যাত। এখান থেকে চারিদিকের পাহাড়রাজি আর অপরূপ বনানী,রেলি উপত্যকা আর তিস্তা নদীর অপার্থিব,অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করে মোহিত হয়ে যেতে হয়।
ড: গ্র্যাহাম’স হোম
আজ থেকে ১২০ বছর আগে ১৯০০ সালে যখন শ্বেতাঙ্গ ছাড়া কোনো শিশুর শিক্ষার অধিকার ছিলনা সেই সময় তাদের জন্য এই ঐতিহাসিক স্কুলের প্রতিষ্ঠা করেন স্কটল্যান্ডের মিশনারি ডঃগ্র্যাহাম’স।আজও স্বমহিমায় এই ঐতিহ্যশালী প্ৰতিষ্ঠান।
নার্সারি
কালিম্পঙে এসে নার্সারি না দেখে যাওয়া যায়?এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ক্যাকটাস নার্সারি এখানেই। প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকের স্বর্গরাজ্য।২০০০ এর ওপর ভ্যারাইটির ক্যাকটাস আর ফুলের বাগানে মন প্রাণ ভরে উঠবে।ফিরে সন্ধ্যেবেলায় স্থানীয় মার্কেট ঘোরা।
৩য় দিন
কালিম্পঙ থেকে দার্জিলিং,হোটেলে চেক ইন আর রেস্ট নিয়ে ম্যাল, গ্লিনারিস, কেভেন্টার্স,নাথমলস’টি শপ,হাওয়া ঘর,টিবেট আর্ট,বাজার ঘোরা।
৪ র্থ দিন
টাইগার হিল
১৭০ বছরের প্রাচীন ১৪ ফুট মৈত্রেয়ী বুদ্ধের মূর্তির ঘুম মনাস্ট্রি
বিখ্যাত বাতাসিয়া লুপ দেখে হোটেলে ফিরে লাঞ্চ সেরে
তেনজিং নোর্গের স্মৃতিবিজড়িত হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট।
স্নো লেপার্ড,রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দর্শনে চিড়িয়াখানা জিওলজিকাল পার্ক
তেনজিং রক,তিব্বতী রিফিউজি সেন্টার
টি গার্ডেন
৫ম দিন
ফেরা।চেকআউট করে বাগডোগরা।এনজেপি স্টেশন।
দার্জিলিং ট্যুর ঝলক:
এই দারুণ ট্রিপের জন্য যোগাযোগ করুন:
শ্রী দিব্যেন্দু লাহিড়ী:9830220962 / 9830014201
আশা ট্যুর অ্যান্ড ট্র্যাভেলস,৫ মতিশীল স্ট্রিট,১ম ফ্লোর.কলকাতা:২৬
শেয়ার করুন :