জনপ্রিয়তার নিরিখে নয় রুট ম্যাপ সুবিধানুযায়ী ক্রমানুসারে।
উত্তর
দম দম পার্ক তরুণ সংঘ-গত ১০ বছরের অন্যতম আকর্ষণ।বহু পুরস্কারে ভূষিত উত্তর কলকাতার সেরা পুজোর মধ্যে অন্যতম।এবারের থিম ‘চলমান’। সৃজনে মানস দাস।এবারের সৃষ্টিশীলতার অনন্য প্রকাশ মণ্ডপ সজ্জায় ব্যবহার হচ্ছে বাস,রিকশা,অটো।সঙ্গে টিকিট কাউন্টার।
দম দম পার্ক ভারত চক্র -উত্তরের আর এক প্রধান আকর্ষণীয় পুজো।এদের ঝুলিতে আছে বেশ কিছু পুরস্কার।এবারের থিম ‘অন্তর্লীন’-ভেতরের মানুষটাকে চিনুন। অনন্য সৃষ্টিশীল মাটির মণ্ডপ আর তার দেওয়ালে অপূর্ব চিত্রকলা দেখে মন ভরে যাবে।
শ্রীভূমি -গতবছর বুর্জ খলিফা থিমে জনপ্লাবনের পর এবারের থিম ভ্যাটিকান সিটির সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকা।এ কথা অনস্বীকার্য গত ৪/৫ বছরের মধ্যে অন্যতম প্রধান আকর্ষণ এই শ্রীভূমির পুজো।
তেলেঙ্গাবাগান –উত্তরের অন্যতম নামকরা পুজো।এবারে ৫৭ বছরে পড়ল।এবারের পুজোর থিম ‘তোর -মা’।উত্তর পূর্ব ভারতের বোদ্ধা প্যাগোডায় পুজোর উপাচার ও প্রসাদ এর ‘তোর-মা’।বার্লি ও মাখন দিয়ে তৈরী তোর মা কেক পুজোর প্রসাদ হিসেবে অর্পণ করা হয়।বেসিক থিম-গর্ভগৃহের ইতিকথা।সৃজনে মানস রায়।
চালতাবাগান সার্বজনীন-এবারে ৭৮তম বর্ষ।থিম যাপনের উদযাপন।ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের স্বীকৃতি।আশে পাশের বাড়িকে রাঙিয়ে হয়েছে মণ্ডপসজ্জা।বিবেকানন্দ রোড দিয়ে আমহার্স্ট স্ট্রিট দিয়ে ঢোকার সময় এই মণ্ডপের আকর্ষণ এড়ানো মুশকিল।
লালাবাগান সার্বজনীন-ঐতিহ্যশালী পুজো এবার ৭৫ বছরে পড়ল।এবারের থিম-অশুচি মায়ের উপাখ্যান।ভাবনা-পার্থ রঞ্জন ঘোষ।
লালাবাগান নবাঙ্কুর- বহু পুরস্কারে ভূষিত এই পুজোর এবারের থিম ‘প্রকৃতির চোখে জল’।প্রকৃতির খামখেয়ালি আচরণে অসময়ে বর্ষা,বিলম্বিত গ্রীষ্ম।আবহাওয়ার পরিবর্তনে কৃষকের জীবন বিপর্যস্ত এই নিয়ে সাবেকিয়ানা আর থিমের সৃজনে প্রশান্ত পাল।
কাশী বোস লেন- উত্তরের অন্যতম ঐতিহ্যশালী পুজো।বহুবার মান্য পুরস্কারে ভূষিত।প্রতিবছরে এদের প্যান্ডেল ও ঠাকুর দেখতে অগণিত মানুষ ভিড় করেন।এবারে মণ্ডপ মূলত গাছের ডাল,মাটির ওপর পেন্টিং আর শ্বেত পাথর দিয়ে তৈরী করা হয়েছে।
হাতিবাগান সার্বজনীন -এবারের থিম বাংলার সংস্কৃতির বিলুপ্তপ্রায় মাটির সরার ওপর পটচিত্র।প্রতিমা সনাতন দিন্দা। ইউনেস্কো ইন্ট্যাঞ্জিবল কালচারাল দুর্গাপুজোয় শর্টলিস্টেড উত্তর কলকাতার অন্যতম প্রাচীন বর্ণাঢ্য এই পুজো এবার ৮৮ বছরে পড়ল। ফোরাম ফর দুর্গোৎসবের সেক্রেটারি শাশ্বত বসুর পুজো হিসেবে পরিচিত।
হাতিবাগান নবীনপল্লী -উত্তর কলকাতার অন্যতম নামি পুজোর এবারের থিম ‘ফেলনা’।জীবনে কিছুই যায় না ফেলা, হোক না যতই ফেলনা”।এনারা শুধু দূর্গা পুজো করেন না,এদের অন্যতম উদ্দেশ্য নারী ক্ষমতায়ন।এবারের পুজোয় ‘কাবাড়িওয়ালার বাড়ির দুর্গাপুজো’ যেখানে অসুর থাকবে না।
নলিন সরকার স্ট্রিট- মেট্রো টানেলের আদলে মনে হলেও গর্ভগৃহে পুজো মণ্ডপ। থিম গর্ভধারিনী।এবারে ৯০ বছরে পদার্পন করল উত্তর কলকাতার এই ঐতিহ্যশালী পুজো।সমগ্র পরিকল্পনা রূপায়ণে শিল্পী মানস দাস।প্রতিমা শিল্পী সুব্রত মৃধা।গর্ভধারিনী শুধু মা নয় ,আমাদের প্রকৃতি মা ও।শ্লাঘার কথা ইউনেস্কো ইন্ট্যাঞ্জিবল কালচারাল দুর্গাপুজোয় স্বীকৃতি পুজোর ভিড় বহুগুণ বাড়িয়ে দেবে এই আশা করাই যায়।
শিকদার বাগান– এবারের থিম ‘দেখা’।যে কোনও বিষয় মানুষ কী ভাবে দেখছে সেই ভিন্ন দৃষ্টিকোণ নিয়ে এবারের ভাবনা।প্রতিমা শিল্পী ভবতোষ সুতার এবার যে অনন্য মূর্তি তৈরী করেছেন তা দেখে পাথরের মনে হলেও আসলে লোহা ও খড়ের ওপর মাটির প্রলেপ।থিম শিল্পী প্রদীপ্ত কর্মকার।মণ্ডপে থাকছে প্রচুর চটের পর্দা যা আমাদের চোখে যে দেখার অনেক পর্দা পড়ে সেই ভাবনায় সৃষ্টি হয়েছে।
টালা বারোয়ারি –এবারের ভাবনা ‘বুনন’।মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের বুনন।গত দু বছরে কোভিডের কারণে একে অপরের সঙ্গে যে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়েছে তাকে জোড়া দেওয়ার বুনন।এ বছরে এই পুজো দেখার বিশেষ সুবিধে নতুন টালা ব্রিজ খুলে যাওয়া।সম্পাদক অভিষেক ভট্টাচার্য্যের দাবি,’এই ২০২২ এ কলকাতা যে দুর্গাপুজোয় দর্শনার্থীদের প্লাবন দেখবে তা সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে।’
টালা প্রত্যয় –সম্ভবত গত ৫ বছরে কলকাতার সব চেয়ে সাড়া জাগানো পুজো।এই পুজো আবির্ভাবেই বাজিমাত।এখন উত্তর কলকাতায় পুজো দেখতে এসে টালা প্রত্যয় না দেখলে ঠাকুর দেখার নম্বর কমে যেতে পারে মনে করেন অনেকেই।এবারের থিম ঋতি।যার অর্থ গতি।বিখ্যাত শিল্পী সুশান্ত পালের সৃজন।গোল ডোম আকৃতির প্যান্ডেল বিশেষত রাতে দেখলে তার বর্ণিল বিভা দেখে স্তম্ভিত হতে হবে এটা অতিশয়োক্তি নয়।
বেলগাছিয়া সার্বজনীন -উত্তর কলকাতার অন্যতম প্রাচীন বর্ধিষ্ণু পুজো যে পুজো আর সংলগ্ন মেলার মাঠের প্রাচীন পরম্পরা ও ট্র্যাডিশন।এবারের ভাবনা পাতকুয়া তৈরী করার মাটির গোল চাক দিয়ে তৈরী মণ্ডপ আর টেরাকোটা মন্দিরের ভাস্কর্য যা ইতিমধ্যেই নজর কেড়েছে।
বাগবাজার সার্বজনীন-একটি টেলিভিশন চ্যানেল লঞ্চের সময় কলকাতায় সাড়া জাগানো হোর্ডিং পড়েছিল,’সুচিত্রা ছাড়া উত্তম হয় না’,’তোপসে ছাড়া ফেলুদা হয়না’,দাদা ছাড়া দল হয়না’,সেভাবে বলতে গেলে বাগবাজার সার্বজনীন ছাড়া কলকাতা পুজোর ঠাকুর দেখা হয় না।
কুমারটুলি পার্ক -উত্তরের অন্যতম ঐতিহ্যশালী পুজো।এই পুজোয় সবার বিশেষ নজর কারণ এই এলাকা ঠাকুর তৈরিতে সাড়া বিশ্বের সম্ভ্রম ও মর্যাদা পেয়েছে।এবারের থিম জলের তলায় প্যান্ডেলে ডুবুরী।
আহিরীটোলা সার্বজনীন– এবারের রেট্রো থিম ‘আকাশবাণী’।মণ্ডপে ঢোকার আগে আকাশ ছোঁয়া গ্রামাফোনের ঐতিহ্যশালী স্পিকার নজরে পড়বেই ।সঙ্গে আকাশবাণী রেডিওর বিখ্যাত কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পীদের কোলাজ।সঙ্গে পিয়ানোর সাদা কালো কি দিয়ে সিঁড়ি।
শিমলা ব্যায়াম সমিতি – কলকাতার প্রাচীনতম ঐতিহ্যশালী সার্বজনীন পুজো।বিপ্লবী বাঘা যতীন ও শ্রী অরবিন্দের শিষ্য অতীন্দ্রনাথ বোসের সৃষ্ট এই শিমলা ব্যায়াম সমিতি।নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।বহু স্বাধীনতা সংগ্রামী এই পুজোয় যুক্ত ছিলেন।এখানে লাঠিখেলা,শরীরচর্চার অনুশীলন হতো।এবারের ভাবনা ,’শতবর্ষে হাতছানি শিমলায় এবার সনাতনী’।
মহম্মদ আলী পার্ক-পুজোর অ্যাওয়ার্ড,থিম এসবের বহু আগে থেকেই কলকাতার অন্যতম ঐতিহ্যশালী পুজো।এ বছরে ৫৪ বছরে পা দিল।থিম রাজস্থানের শীষ মহল বা মিরর প্যালেস।কোভিডের কারণে রাজস্থান বেড়াতে না পাড়ার দুঃখ ভুলবেন দর্শকেরা এমনই দাবি কর্মকর্তা সুরেন্দ্র ওঝার।
কলেজ স্কোয়ার-উত্তর কলকাতার অন্যতম প্রাচীন ঐতিহ্যশালী পুজো এবারে ৭৫ বছরে পড়ল।প্লাটিনাম জয়ন্তী বর্ষে সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের বাড়তি দিতে বৃন্দাবনের প্রেম মন্দিরের আদলে তৈরী হচ্ছে এবারের মণ্ডপ।
সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার -প্রত্যেকবার অন্যান্য চমক সৃষ্টি করে জনপ্লাবন আনা এবারের থিম আজাদী কে অমৃত মহোৎসব উপলক্ষে লাল কেল্লা ইন্ডিয়া গেট আর ওয়াঘা বর্ডার।প্রতিমা শিল্পী মিন্টু পাল।মণ্ডপ মেদিনীপুরের মা মঙ্গলা ডেকোরেটর।
দক্ষিণ
সন্তোষপুর লেকপল্লী–অভিনব থিম ‘যাপনচিত্র’।এখনকার লাইফস্টাইলে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব যার শুরু দূরদর্শনের মাধ্যমে। ১৯৬০ থেকে এখন অবধি এই যাপনের প্রকাশ। ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজে শর্টলিস্টেড।সৃজনে অভিজিৎ ঘটক।
যোধপুর পার্ক –এবারের থিম ‘যন্ত্র সভ্যতার যন্ত্রনা’।যান্ত্রিক জীবনের বিরুদ্ধে নির্মল জীবনের জয়গান।এবারে ৭০ বছরে পদার্পন করল।শিল্পী বিমান সাহার অপরূপ মায়ের মূর্তির আর মণ্ডপের কারুকাজের প্রশংসা করেছেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।
৯৫ পল্লী যোধপুর পার্ক– এবারের থিম ত্রিকাল।অতীত,বর্তমান,ভবিষ্যৎ এই তিন কাল এক বিন্দুতে এসে মিশেছে।সৃজনে শিল্পী সুশান্ত পাল।থিম মিউজিক পন্ডিত দেবজ্যোতি বোস (টনি)।ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃতি এই পুজোর মুকুটে রত্ন।
বাবুবাগান- এবছরের থিম ‘মা তুঝে সেলাম’। স্বাধীনতার ৭৫ তম বর্ষে দুর্গা মা আর দেশমাতৃকা এই দুই মা এবারের পুজোর ভাবনায়।ইন্ডিয়ান কয়েন পার্ক এই অপূর্ব ভাবনায় ভারতীয় মুদ্রায় বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মনীষী আর কয়েনের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে।সঙ্গে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃতি।
একডালিয়া এভারগ্রীন –এবারে ৮০ তম বর্ষে।একডালিয়া এভারগ্রীন আর প্রয়াত মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জির নাম সমার্থক।একডালিয়া পুজোয় থিম নয় বরাবরের ঐতিহ্যশালী সাবেকিয়ানাই পুজোর ইউ এস পি।বরাবরের মতন প্রতিমা শিল্পী সনাতন রুদ্র পাল।
হিন্দুস্তান পার্ক- থিম ‘জোনাকি থেকে অগ্নিশিখা’।দর্জি ওস্তাগরদের হাতের কেরামতি ও শিল্পকলা যা আঞ্চলিক থেকে আন্তর্জাতিক সেই ভাবনায় মণ্ডপ সজ্জা।
হিন্দুস্তান ক্লাব-স্বাধীনতার ৭৫ বছরে পুজো মণ্ডপে বিপ্লবীদের অপূর্ব কোলাজ।ওপরে ফাঁসির দড়ি ঝুলছে যা দেখলে শিহরিত হয়ে বিনম্র চিত্তে এঁদের দেশের জন্য আত্মবলিদানকে সশ্রদ্ধ প্রণাম করতে হয়।
ত্রিধারা -দেবাশিস কুমারের পুজো বলে খ্যাত ত্রিধারা সম্মিলনীর এবারের পুজোর থিম দৌড়-রেস্ টু দ্য চেয়ার।আর এই লক্ষ্য বা চেয়ারে পৌঁছতে অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যা।
সিংহী পার্ক-এবারে থিম নারায়ণে নারায়ণী। প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট নারায়ণ দেবনাথের অমর সৃষ্টি বাঁটুল দি গ্রেট ,হাঁদা ভোঁদা,নন্টে ফন্টেকে নিয়ে সেজে উঠেছে এই পুজো।
দেশপ্রিয় পার্ক -সবচেয়ে বড় দুর্গায় জনপ্লাবনের পর থেকে এই পুজোর আকর্ষণ বেড়ে গেছে।এবারের থিম বাংলার রাজবাড়ী যাকে প্যালেসও বলা যায়।
বালিগঞ্জ কালচারাল -দক্ষিণের নামকরা অভিজাত পুজোর অন্যতম।এবারের থিম ‘চাকা’।সভ্যতার ইতিহাসে চাকার অবদানকে স্মরণে রেখে এই ভাবনা।সঙ্গে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ পুজো শর্টলিস্ট আকর্ষণের মাত্রা বাড়িয়েছে।
মুদিয়ালি ক্লাব -প্রতীক্ষা।মানুষ সব কিছুরই প্রতীক্ষা করে।যা আকাঙ্খা করে তা মন মতো না হলে আবার প্রত্যাশা করে।রূপকার -গৌরাঙ্গ কুইল্যা।সন্ধ্যেবেলায় ভুবনভরা আলোর সাজে অনন্য হয়ে উঠবে মুদিয়ালি।
শিবমন্দির – মুদিয়ালিতে ঠাকুর দেখতে এসে শিবমন্দির না দেখে কেউ যায় না।এবারের ভাবনা ‘বিশ্বাস’।প্রতিমা শিল্পী -দীপেন মন্ডল।আলো-প্রেমেন্দু বিকাশ চাকি।
বাদামতলা আষাঢ় সংঘ-এবারে ৮৪তম বর্ষ।থিম ‘পদাঙ্ক’। মানুষের জন্ম,জীবন আর মৃত্যুর পথ চলা পদাঙ্ক।ছোট ছোট কাঠের বাড়ির নকশা দিয়ে কি অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন শিল্পকলা সম্ভব তা মণ্ডপ দর্শনে এলে প্রত্যক্ষ্য করা যাবে।
৬৬ পল্লী-এবারের থিম একান্নবর্তী – জ্বালাও আলো,আপন আলো।এক পড়ন্ত ও বর্ধিষ্ণু জমিদার বাড়ির গল্প।৬৬ পল্লী গতবছর মহিলা পুরোহিতদের দিয়ে পুজো করিয়ে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিলেন। এবারেও সেই প্রথা অনুযায়ী পুজো হবে। মণ্ডপ- পূর্ণেন্দু দে।
চেতলা অগ্রণী– এবারের থিম ষোলোকলা।একটি অপূর্ব বেতের মণ্ডপের বাইরে ও ভেতরে কলাগাছের নানা অংশ দিয়ে রূপসজ্জা যা অভাবনীয় থিম একথা স্বীকার করতেই হবে।ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃত মন্ত্রী ববি হাকিমের পুজো বলে সুখ্যাত এই পুজো কলকাতার অন্যতম শ্রেষ্ঠ আকর্ষণ একথা বলাই বাহুল্য।
সুরুচি সঙ্ঘ।এবারের থিম ‘পৃথিবী আবার শান্ত হবে।সৃজনে শিল্পী রিনটু দাস।করোনা ভাইরাস মুক্ত পৃথিবী আবার শান্ত হবে এই থিম। মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের পুজো বলে সুবিখ্যাত এই পুজোকে জনপ্রিয়তার নিরিখে অনেকে কলকাতার প্রথম তিনে রাখেন।পাশাপাশি চেতলা অগ্রণী আর সুরুচি সঙ্ঘ কে জনপ্রিয়তায় প্রথম এই নিয়ে স্পোর্টিং কম্পিটিশন আছে।
শেয়ার করুন :